ভারতীয় ফুটবল দল সঙ্গীতা বাসফোরের জোড়া গোলে এএফসি মহিলা এশিয়া কাপ ২০২৬ বাছাই এই থাইল্যান্ডকে ২- ১ গোলে হারিয়েছে
৫ এই জুলাই শনিবার চিয়াং মাই স্টেডিয়ামে ৭০০তম বার্ষিকতা ভারতীয় ফুটবল দল তাদের চতুর্থ এবং শেষ মহিলা এএফসি এশিয়ান কাপ ২০২৬ পূর্বের বাছাই পর্বের গ্রুপ বি ম্যাচ খেলতে থাইল্যান্ডকে ২-১ গোলে হারিয়ে আগামী বছরে মূল ইভেনের জন্য যোগ্যতা ওজন করে নেন
সংগীতা বাসফোর ২৯ মিনিট এবং 74 মিনিটে জোড়া গোল করে ভারতকে স্মরণীয় জয় এনে দেন যা ২২ বছর পর মহিলা এএফসি এশিয়ান কাপের খেলার যোগ্যতার অর্জন করে । অন্যদিকে থাইল্যান্ড ৪৭ মিনিটে একটি গোল করেন ।
দুইটি দলের এই নয়টি পয়েন্ট এবং ম্যাচের শুরুতে সমান গোল ব্যবধান প্লাস ২২ থাকায় ম্যাচটি ছিল ভার্চুয়াল প্লে অফ যেখানে জয়ী দল গ্রুপের সবার উপরে থাকবে এবং অস্ট্রেলিয়া ২০২৬ এ বিশ্বকাপ খেলার জন্য জায়গা করে নেবে
ভারত সর্বশেষ ২০০৩ সালে মহিলা এএফসি এশিয়া কাপ ফুটবলের মূল ভারতে সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল টুর্নামেন্ট আয়োজক হিসেবে তারা সক্রিয়তা ভাবে ২০২২ সালে শেষ মাঠে স্থান পেয়েছিল কিন্তু দল কোভিড ১৯ কারণে তারা এই খেলায় অংশগ্রহণ করতে পারেনি
মহিলা এএফসি এসসিয়ান কাপ ২০২৬ বাছাই পর্বের প্রথম তিনটি ম্যাচ মঙ্গোলিয়া কে ১৩ -০ এবং তমরকে 4 – 0 এবং ইরাককে ৫- ০ গোলে হারিয়ে ফ্যানের ম্যাচটি ভারতীয় দলের কোচ ক্রিস্পিন ছেত্রী সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে
শুরুর দিকেই থাইল্যান্ড দুই মিনিটের মধ্যেই ভারতীয় গোলে বল ঢুকিয়ে দেই কিন্তু লাইসমান অফসাইডের জন্য গোলটি বাতিল করে দেই
সঙ্গীতার চিৎকারে ভারত হাফ টাইমে এক – শূন্য গোলে এগিয়ে থাকে
তবে খেলা পুনরায় শুরু হওয়ার মাত্র দু মিনিট পরে সমানে সমানে খেলা স্থান অধিকার করেন
আক্রমণভাগে আরো বেশী বল ছুড়ে মারতে শুরু করায় ভারতকে গভীরভাবে রক্ষা করতে হয়েছিল। বেশ কয়েকটি লড়াই এরপর সিল্কি দেবীর সহায়তায় সঙ্গীতার হেডে ভারত দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ গোলটি করেন
সঙ্গীতার হেড করা গোলটি অবশেষে ভারতীয় ফুটবল দল জয়ী হয়ে ওঠে এবং ভারতীয় মহিলা ফুটবল দলের জন্য একটি ঐতিহাসিক রাতে সূচনা করে